
স্টাফ রিপোর্টার: মারুফ আলম
আজকের সমাজে এমন ব্যক্তির সংখ্যা খুবই কম, যারা একইসাথে পেশাগত দক্ষতা, সততা, আদর্শ ও ধর্মীয় জ্ঞানকে সমানভাবে ধারণ করেন। মোঃ গিয়াস উদ্দিন ঠিক তেমনই একজন ব্যতিক্রমী ব্যক্তিত্ব। ইব্রাহিম নিট গার্মেন্টস প্রাইভেট লিমিটেডে দীর্ঘদিন ধরে তিনি অত্যন্ত দক্ষতা, সততা এবং দায়িত্বশীলতার সাথে কাজ করে চলেছেন। তার সততা, বিনয়, সময়ানুবর্তিতা এবং কর্মদক্ষতা প্রতিষ্ঠানটির অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে।
মোঃ গিয়াস উদ্দিন শুধুমাত্র একজন দক্ষ অফিসার নন, বরং একজন শিক্ষিত ও আত্মউন্নয়নপ্রবণ মানুষ। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি মেধাবী ও মননশীল ছিলেন। লেখাপড়ার প্রতি তার আগ্রহ, অধ্যবসায় এবং ধারাবাহিক প্রচেষ্টা তাকে জ্ঞানের এক উচ্চ শিখরে পৌঁছে দিয়েছে। তিনি বিশ্বাস করেন, শিক্ষা শুধু সার্টিফিকেট অর্জনের মাধ্যম নয়, বরং মানুষ গড়ার শক্তি। এই বিশ্বাস থেকেই তিনি নিজের জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে কর্মক্ষেত্রে যেমন নিজের দক্ষতা প্রমাণ করেছেন, তেমনি সমাজেও ছড়িয়ে দিয়েছেন ইতিবাচক প্রভাব।
তার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো ইসলামিক জ্ঞান। ধর্মীয় মূল্যবোধ ও নৈতিকতার ওপর তিনি অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করেন। কুরআন-হাদিসের জ্ঞান, ইসলামের মৌলিক বিধান, এবং নৈতিক জীবনের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে তার গভীর জ্ঞান রয়েছে। কর্মজীবনে তিনি সবসময় সত্য, ইনসাফ ও ন্যায়ের পথ অনুসরণ করেন, যা একজন আদর্শ মুসলিমের বৈশিষ্ট্য।
মোঃ গিয়াস উদ্দিন একজন এমন মানুষ, যিনি নিজের জীবনকে নিছক চাকরিজীবনের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখেননি; বরং নিজের চরিত্র, আদর্শ ও নৈতিকতা দিয়ে হয়ে উঠেছেন একটি প্রেরণার নাম। তার সততা, একাগ্রতা এবং আল্লাহর ওপর ভরসা করা জীবনদর্শন বর্তমান প্রজন্মের জন্য নিঃসন্দেহে এক উজ্জ্বল উদাহরণ।
তার মত একজন মানুষ যে কোনো প্রতিষ্ঠানের জন্যই এক অমূল্য সম্পদ। সমাজে তার মতো আদর্শবান ব্যক্তির সংখ্যা যত বাড়বে, ততই গড়ে উঠবে একটি সৎ ও ন্যায়নিষ্ঠ জাতি।